Skip to main content

Posts

Showing posts from August, 2020

Calligraphy Composition sense

Calligraphy VS Lettering 2

Calligraphy vs Lettering

Jaipur International Calligraphy & Art Festival 2020 Interview

Calligraphy study in Bangladesh : an academic addresses

 ক্যালিগ্রাফির বাহ্যিক পরিকাঠামো : ইলমি বয়ান আলহামদুলিল্লাহ! ক্যালিগ্রাফি চর্চা ও শিক্ষায় বাংলাদেশে ইলমি(একাডেমিয়া) বিষয়টি এখন গুরুত্ব পেতে শুরু করেছে। যেকোন একাডেমিক শিক্ষায় প্রাথমিক মাধ্যমিক ও উচ্চপর্যায়ের শেষে গবেষণা পর্যায় ও সার্টিফিকেট প্রদানের বিষয় রয়েছে। ক্যালিগ্রাফি একটি পূর্ণাঙ্গ শিল্প। বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্ট অনুষদে আলাদা ক্যালিগ্রাফি ডিপার্টমেন্ট রয়েছে এবং এমফিল-পিএইচডি ডিগ্রির ব্যবস্থা রয়েছে। ঢাবির প্রাচ্যকলা বিভাগ থেকেও ক্যালিগ্রাফিতে এমফিল পিএইচডি করার সুযোগ আছে। সুতরাং একাডেমিয়ার গুরুত্ব হলো কোন বিষয়কে সবিশেষ পর্যায়ে শিক্ষাদান, স্থায়িত্ব ও উন্নয়ন চালু রাখা। এতসব কথা বলার কারন হলো, ক্যালিগ্রাফিকে আমরা একাডেমিয়ায় নিতে না পারলে এটা টিকবে না।  যাইহোক,  আমরা যারা ক্যালিগ্রাফি করি, যেকোন কম্পোজিশন যদি ক্যালিগ্রাফির কলম দিয়ে সামনে রেখে কেউ কোন ড্রাফট(পেন্সিল দিয়ে একে নেয়া বা কার্বন কপি করা) ছাড়া করতে পারেন। তাকে মাধ্যমিকের সনদ অর্জনের যোগ্য মনে করা হয়। আমরা একটি কপি কাজের প্রোগ্রাম শুরু করেছি। যারা সত্যিকার ক্যালিগ্রাফার হতে চান, এটা তাদের জন্য অত্যাবশ্যক। আজকের এক

Bahri al-Bangali Calligraphy

 বাহরি আল বাংগালী শৈলী : মুফরাদাত  -মোহাম্মদ আবদুর রহীম    ১৩শতকে বাংলায় একটা অভিনব আরবি শৈলীকে বাংলার স্বাধীন সুলতানগণ পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছিলেন। প্রাচ্যবিদেরা একে বিহারী শৈলী বলেছেন। যদিও বিহার অঞ্চলের সাথে এর কোন সংযোগ তারা দেখাতে পারেন নাই। ইরাকের বিখ্যাত ইতিহাসবিদ ও ক্যালিগ্রাফার ড. ইউসুফ জিন্নুন রহ. একে বাহরী শৈলী বলেছেন। এ শৈলীতে রাজকীয় কুরআন, শিলালিপি করা হয়েছে। এটা আমাদের ঐতিহ্যবাহী আরবি ক্যালিগ্রাফির একটি প্রকরণ। ছাত্রদের আগ্রহ বিবেচনায় এ শৈলীর মুফরাদাত অংশ দেয়া হল।

Calligraphy Development in Bangladesh

বাংলাদেশের ক্যালিগ্রাফারদের স্কিল ডেভেলপমেন্ট প্রসংগে -----++++----- -মোহাম্মদ আবদুর রহীম  যে কোন শিল্পে হুবহু নকল করা স্কিল ডেভেলপের একটি অত্যাবশ্যকীয় বিষয়। এবার ঈদ উপলক্ষে আমাদের নবীন প্রবীন ক্যালিগ্রাফারদের মধ্যে হাতে গোনা দুয়েকজন নিজের ক্যালিগ্রাফি দিয়ে ঈদ মোবারক জানিয়েছেন।  কেউ কেউ আন্তর্জাতিক  বিখ্যাত কোন ক্যালিগ্রাফারের ক্যালিগ্রাফি দিয়ে জানিয়েছেন।  আমাদের এক নবীন প্রতিশ্রুতিশীল ক্যালিগ্রাফার সৌদি ওস্তাদ ক্যালিগ্রাফার আবদুশ শাকুর শাকেরের ক্যালিগ্রাফি দিয়ে ঈদ মোবারক জানানোতে তাকে জিজ্ঞেস করলাম, তিনি কপি করে ক্রেডিট মূল ক্যালিগ্রাফারকে দিতে পারতেন। তিনি জানালেন, কপি করেছিলেন,  কিন্তু আশানুরূপ না হওয়ায় দেন নাই। যাহোক একটি আইডিয়া মাথায় এলো। আমরা যদি নিয়ম অনুযায়ী মাত্র ৬মাস (সপ্তাহে অন্তত একটা) এই কপি করার কাজ চালাতে পারি, তাহলে নিজের কাজ দেখে নিজে বিস্মিত হবো ইনশাআল্লাহ। তাহলে আজ থেকে শুরু করি। নিয়ম- ক্যালিগ্রাফি কলম দিয়ে যেকোন রঙের কালিতে হুবহু নকল করতে হবে। ছবি দিবেন, সম্ভব হলে ভিডিও দিবেন। আমরা কাজগুলো নিয়ে আলাপ করবো। আজ আমার একটা কাজ দিয়ে শুরু করি, এরপর বিদেশের ক্যাল

Khatt Sunbuli in Bangladesh

ক্যালিগ্রাফির শৈলী : খত সুম্বুলী -মোহাম্মদ আবদুর রহীম বাংলাদেশে ক্যালিগ্রাফি চর্চা দিন দিন শৈলী ভিত্তিক হয়ে উঠছে। সুলুস শৈলীতে অধিকাংশ কাজ করা হলেও অন্যান্য শৈলী  এখানে চর্চা হচ্ছে ভিন্ন স্বাদ আস্বাদনের জন্য। সুন্বুল বা সুম্বুল হচ্ছে তুরস্কের একটি সুফি ধারার নাম। তাওকি বা সিগনেচার দেয়ার জন্য তাওকি শৈলীতে আলাদা একটা ফ্লেবার আনতে চেষ্টা করেন উস্তাদ আরেফ হিকমত। তিনি ছিলেন ইস্তাম্বুলের সুন্বুল সুফি ধারার অনুসারী বিখ্যাত একজন ক্যালিগ্রাফার। তিনি দিওয়ানী শৈলী থেকে আলাদা করে যে শৈলীটি উদ্ভাবন করেন,  ১৯১৪ সালে সেটি খত সুন্বুলী নামে পরিচিতি লাভ করে। পরে বিখ্যাত তুর্কি ক্যালিগ্রাফারগন একে আন্তর্জাতিকতা এনে দেন। একটি কথা না বললেই নয়, শৈলিভিত্তিক ক্যালিগ্রাফিতে নতুন কোন শৈলী বানাতে হলে কিছু নিয়মবিধি অনুসরণ করতে হয়। সেটা হলো, নতুন শৈলীটির একটা মুফরাদাত, মুরাক্কাবাত ও কালিমাত তৈরি করে উস্তাদ ক্যালিগ্রাফারদের কাছ থেকে ইযাজা অর্জন করতে হয়। এছাড়া যিনি নতুন শৈলী করবেন তাকে নিজেও কমন সনদ বা ক্যালিগ্রাফির ইকাজেট বা সার্টিফিকেটধারী হতে হয়। আধুনিক কালে গ্রাফিতি আর্টের বিখ্যাত আর্টিস্ট ও ক্যালিগ্র