শখের মানুষ
------------------
-মোহাম্মদ আবদুর রহীম
আমরা যারা ক্যালিগ্রাফি বা পেইন্টিং করি, আমাদের কেউ কেউ দীলের গহীনে একজন সংগ্রাহক ও শখের মানুষ।
আমি শৈশবে পৈত্রিক সুত্রে কিছু প্রাচীন মুদ্রা পেয়েছিলাম। আমার দাদাজান তার এসব মুদ্রা আমাকে দিয়ে যান। এমুদ্রা জমানোর বাতিক এখন আমার পুত্রের ভেতর সঞ্চারিত হয়েছে।
বাংলাদেশের বিখ্যাত শিল্পী মর্তুজা বশির, যে মুদ্রা সংগ্রাহক তা জানতাম না। একদিন উনার হাবশি সুলতান বিষয়ে লেখা বই নিয়ে আলাপকালে সুলতানি মুদ্রার কথা বলতেই তিনি বললেন, কোথাও সুলতানি মুদ্রা পেলে তাকে জানাতে। ঢাকা বিষয়ক গবেষক সাদ উর রহমান ভাইয়ের বদৌলতে বাংলাদেশ নিউমেসমেটিক কালেক্টরস সোসাইটির আজীবন সদস্য হয়ে এক বিশ্ময়কর জগতের সন্ধান পেলাম। সেখানে গিয়ে দেখি শিল্পী মর্তুজা বশিরও আজীবন সদস্য।
এই জগতের একটা প্রেস্টিজিয়াস ডিরেক্টরি বের করেন রবিউল ভাই ও শাকিল ভাই।
সে ডিরেক্টরিতে থাকার সুযোগ পেয়ে আমি কৃতজ্ঞ উনাদের প্রতি।
পুনশ্চ:
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মুহাম্মদ শরীফুল ইসলাম ভাইয়ের সাথে পরিচয়ের পর, আল্লাহপাকের অশেষ মেহেরবানীতে যৌথভাবে সুলতানী মুদ্রা বিষয়ক একটি মৌলিক ও মূল্যবান বই লিখতে পেরে নিজকে ভাগ্যবান মনে করি। এবইটির মাধ্যমে আল্লাহপাকের অশেষ মেহেরবানীতে আমার গবেষক জীবনের যাত্রা আনুষ্ঠানিক শুরু হল বলে মনে করি। আল্লাহপাক আমাদের এ নগন্য মেহনতকে কবুল ও মঞ্জুর করুন। আমিন।
------------------
-মোহাম্মদ আবদুর রহীম
আমরা যারা ক্যালিগ্রাফি বা পেইন্টিং করি, আমাদের কেউ কেউ দীলের গহীনে একজন সংগ্রাহক ও শখের মানুষ।
আমি শৈশবে পৈত্রিক সুত্রে কিছু প্রাচীন মুদ্রা পেয়েছিলাম। আমার দাদাজান তার এসব মুদ্রা আমাকে দিয়ে যান। এমুদ্রা জমানোর বাতিক এখন আমার পুত্রের ভেতর সঞ্চারিত হয়েছে।
বাংলাদেশের বিখ্যাত শিল্পী মর্তুজা বশির, যে মুদ্রা সংগ্রাহক তা জানতাম না। একদিন উনার হাবশি সুলতান বিষয়ে লেখা বই নিয়ে আলাপকালে সুলতানি মুদ্রার কথা বলতেই তিনি বললেন, কোথাও সুলতানি মুদ্রা পেলে তাকে জানাতে। ঢাকা বিষয়ক গবেষক সাদ উর রহমান ভাইয়ের বদৌলতে বাংলাদেশ নিউমেসমেটিক কালেক্টরস সোসাইটির আজীবন সদস্য হয়ে এক বিশ্ময়কর জগতের সন্ধান পেলাম। সেখানে গিয়ে দেখি শিল্পী মর্তুজা বশিরও আজীবন সদস্য।
এই জগতের একটা প্রেস্টিজিয়াস ডিরেক্টরি বের করেন রবিউল ভাই ও শাকিল ভাই।
সে ডিরেক্টরিতে থাকার সুযোগ পেয়ে আমি কৃতজ্ঞ উনাদের প্রতি।
পুনশ্চ:
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মুহাম্মদ শরীফুল ইসলাম ভাইয়ের সাথে পরিচয়ের পর, আল্লাহপাকের অশেষ মেহেরবানীতে যৌথভাবে সুলতানী মুদ্রা বিষয়ক একটি মৌলিক ও মূল্যবান বই লিখতে পেরে নিজকে ভাগ্যবান মনে করি। এবইটির মাধ্যমে আল্লাহপাকের অশেষ মেহেরবানীতে আমার গবেষক জীবনের যাত্রা আনুষ্ঠানিক শুরু হল বলে মনে করি। আল্লাহপাক আমাদের এ নগন্য মেহনতকে কবুল ও মঞ্জুর করুন। আমিন।
Comments
Post a Comment